https://youtu.be/Pdrp8cBUaDg
Monday, 28 December 2020
Sunday, 5 July 2020
করোনার ফাকে যেন মাদক বিস্তার না করে।
‘করোনার সুযোগে
মাদক পাচার করলে
সর্বোচ্চ শাস্তি’
করোনাকালীন সময়ের সুযোগ নিয়ে কেউ যদি মাদকপাচার, সন্ত্রাসী বা জঙ্গি কর্মকাণ্ড চালাতে চায়, তাদের কোন প্রকার ছাড় না দিয়ে সর্বোচ্চ শাস্তির রাষ্টীয় নিশ্চয়তার বিধান রয়েছে ।
মাদক কারবারিরা সবজির ভেতরে, ফলের ৃভেতরে, মালামালের ভেতরে মাদক পরিবহন করছে।
এমন সংকটকালীন সময়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।
কিছু গলাবাজ অশিক্ষিত চাটুকার গ্রাম্য কোনাকানির আঞ্চলিক দোকান গুলোতে কোন প্রকার স্বাস্থ্য বিধি না মেনে গুজব ছড়িয়ে সমাজ ব্যবস্থাকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে। এদেরকে সামাজিকভাবে প্রতিহত করতে হবে। এ মুহূর্তে আমাদেরকে সবচেয়ে অগ্রাধিকার দিতে হবে স্বাস্থ্য সচেতনতার উপর। মাদক যাতে ছড়িয়ে পরতে না পারে, তামাক ও বিশেষ করে গাঁজা সেবী বিকৃত ও সামাজিক অবক্ষয়ের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
সবাই মিলে আমাদের এই পরিস্থিতি থেকে বের হয়ে আসতে হবে।www.anwartrust.wordpres. com
মাদক পাচার করলে
সর্বোচ্চ শাস্তি’
করোনাকালীন সময়ের সুযোগ নিয়ে কেউ যদি মাদকপাচার, সন্ত্রাসী বা জঙ্গি কর্মকাণ্ড চালাতে চায়, তাদের কোন প্রকার ছাড় না দিয়ে সর্বোচ্চ শাস্তির রাষ্টীয় নিশ্চয়তার বিধান রয়েছে ।
মাদক কারবারিরা সবজির ভেতরে, ফলের ৃভেতরে, মালামালের ভেতরে মাদক পরিবহন করছে।
এমন সংকটকালীন সময়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।
কিছু গলাবাজ অশিক্ষিত চাটুকার গ্রাম্য কোনাকানির আঞ্চলিক দোকান গুলোতে কোন প্রকার স্বাস্থ্য বিধি না মেনে গুজব ছড়িয়ে সমাজ ব্যবস্থাকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে। এদেরকে সামাজিকভাবে প্রতিহত করতে হবে। এ মুহূর্তে আমাদেরকে সবচেয়ে অগ্রাধিকার দিতে হবে স্বাস্থ্য সচেতনতার উপর। মাদক যাতে ছড়িয়ে পরতে না পারে, তামাক ও বিশেষ করে গাঁজা সেবী বিকৃত ও সামাজিক অবক্ষয়ের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
সবাই মিলে আমাদের এই পরিস্থিতি থেকে বের হয়ে আসতে হবে।www.anwartrust.wordpres. com
Saturday, 13 June 2020
Live with corona.
We are living with corona, living in corona. Our situation is more danger then China now.
Social distance and self cleansing along. www.anwartrust.wordpress.com
Social distance and self cleansing along. www.anwartrust.wordpress.com
Wednesday, 14 August 2019
আজ ১৫/০৮/১৯৮৯ইং মাস্টার আনোযার হোসেন এর ৩০তম মৃত্যুবার্ষিকী।
আজ মাস্টার আনোয়ার হোসেন এর ৩০ তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৮৯ইং সালের ১৫ই আগস্ট ভোররাত ৪.৩০টায় বেশকিছু জটিল রোগসহ দুরারোগ্য জীবননাশী রোগ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মাস্টার আনোয়ার হোসেন ছিলেন একজন নিখুত সমাজসেবকের জীবন্ত কিংবদন্তী।
জীবনে অন্যায়ের কাছে মাথানত করেননি তিনি। সকল অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে মাস্টার আনোয়ার ছিলন একজন শক্তির আধাঁর, আশ্রয়স্থল, গরীবের সহায়। তিনি মানুষকে মানুষ হিসাবে দেখতেন, ধণী দরিদ্রের ভেদাভেদে নয়। সমাজের অসংখ্য অনিয়ম, অত্যাচার, মানুষ হয়ে মানুষের অধিকার হরণ, ব্যভিচার, মদ, জুয়া ও কুসংস্কার থেকে মুক্তির জন্য রাতদিন পরিশ্রম করে গেছেন তিনি। সেসময় তিনি অনুধাবন করেছিলেন যে, সমাজের পরির্তন করতে হলে শিক্ষার উন্নয়ন ও প্রসার অপরিহার্য।
জমিদারের সন্তান ছিলেনতিনি। নিজে ফেণী কলেজ থেকে আইএ পাশ করে বিদেশে উচ্চশিক্ষার্জনে না গিয়ে বা দেশে নিজের প্রতিষ্ঠার কথা না ভেবে তিনি সমাজ সেবায় আত্মনিযোগ করেন। তিনি সমাজের জন্য, শিক্ষার জন্য উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন।
পৈত্রিক সম্পত্তিতে নিজ উদ্যোগে উত্তর সন্তোষপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। মরহুম মাস্টার আব্দুল হক সাহেবের সন্তোষপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টিকে তাহার একান্ত বন্ধু মৌলভী মোহাম্মদ হাসান সাহেব সহ প্রতিষ্ঠা করেন@সন্তোষপুর উচ্চবিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখেন দলিলিয়া মাদ্রাসা, জমিদান করেন হোসাইনিয়া কাসেমুল উলুম মাদ্রাসায়। এ মানবতার সেবকের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আমিন।
জমিদারের সন্তান ছিলেনতিনি। নিজে ফেণী কলেজ থেকে আইএ পাশ করে বিদেশে উচ্চশিক্ষার্জনে না গিয়ে বা দেশে নিজের প্রতিষ্ঠার কথা না ভেবে তিনি সমাজ সেবায় আত্মনিযোগ করেন। তিনি সমাজের জন্য, শিক্ষার জন্য উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন।
পৈত্রিক সম্পত্তিতে নিজ উদ্যোগে উত্তর সন্তোষপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। মরহুম মাস্টার আব্দুল হক সাহেবের সন্তোষপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টিকে তাহার একান্ত বন্ধু মৌলভী মোহাম্মদ হাসান সাহেব সহ প্রতিষ্ঠা করেন@সন্তোষপুর উচ্চবিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখেন দলিলিয়া মাদ্রাসা, জমিদান করেন হোসাইনিয়া কাসেমুল উলুম মাদ্রাসায়। এ মানবতার সেবকের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আমিন।
Monday, 22 July 2019
Saturday, 6 April 2019
সিদ্ধান্তটা নিতান্তই বাবার ছিলো
মধ্য সন্তোষপুর নিকটতম বিদ্যাপীঠ জেনেও দিনশেষে পড়াশুনা করতে হলো সন্তোষপুর উচ্চবিদ্যালয়ে, সিদ্ধান্তটা নিতান্তই বাবার ছিলো। তখন মনটা চাইতো একা এতদুর না হেটে বন্ধু-সহপাঠিরা যেখানে সেখানেই ভালো ছিলো। আমার দিক থেকে যাই হোক বাবার দিকটা ছিলো বাবার মতই- কারন আমি তখন জানতাম না, সন্তোষপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে আমার বাবা মাস্টার আনোয়ার হোসেন ছিলেন অন্যতম। মরহুম জেঠাজী মাস্টার আব্দুল হক সাহেব প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর জুনিয়র হাইস্কুল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন আমার বাবা ও বাবার একজন সেরা বন্ধু মরহুম মৌঃ মোঃ হাসান সাহেব, মাস্টার আব্দুল হক সাহেব মৃত্যু বরণ করলে তাঁর দুই ভাই হাইস্কুলের জন্য জমি দান করেন। আমার বাবা ও হাসান কাকা অক্লান্ত পরিশ্রম করে প্রতিষ্ঠা করেন সন্তোষপুর উচ্চবিদ্যালয়। হাসান কাকার অক্লান্ত পরিশ্রমের পাশাপাশি মান অভিমান ছিলো, তিনি একবার তাঁর সকল ছাত্র-ছাত্রীদের এমনকি নিজের সন্তানদেরকে ও নিয়ে মধ্য সন্তোষপুর উচ্চবিদ্যালয়ে চলে গেলেও আমার বাবা অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে নিজের ব্যক্তিগত সম্পর্কটাকে কাজে লাগিয়ে পুনরায় তাঁকে (হাসান কাকাকে) সন্তোষপুর উচ্চবিদ্যালয়ে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হন। জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত তিনি ব্য়য় করেছেন বিদ্যালয়টির জন্য। ১৯৮৯ সালের ১৫ই আগস্ট এর ভোর রাতে বাবা মৃত্যুবরণ করলে সদ্য প্রয়াত মাস্টার শফিকুল মাওলা মানিক সাহেব বিদ্যালয়টি ছুটি ঘোষনা করে সকল শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও পরিচালনা কমিটির সদস্যগন সহ বাবাকে শেষ দর্শন করতে এসে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন, আহাজারী করেন, শান্তনা দেন।...... বিশ্বাস করি কীর্তিমানের মৃত্যু নাই, মেনে নিই আমার ইচ্ছার বিরুদ্দে বাবা আমাকে তার প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়ে পড়ানোর সিদ্ধান্তটা তার অবস্থানে থেকে সঠিক ছিলো।
www.anwartrust.wordpress.comসিদ্ধান্তটা নিতান্তই বাবার ছিলো
Friday, 2 November 2018
Subscribe to:
Posts (Atom)